ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্র আজ দুপুরে টেকনাফ এর দক্ষিণ দিয়ে বাংলাদেশ বার্মার সীমান্ত দিয়ে অতিক্রম সম্পন্ন করেছে। কেন্দ্র অতিক্রম করলেও কেন্দ্রের পেছোনের অংশ পুরোপুরি অতিক্রম করতে সন্ধ্যা লেগে যেতেপারে।
ঘূর্ণিঝড় টি ক্রমশ উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে ঐসকল এলাকায় প্রচুর বৃষ্টি ঘটিয়ে দুর্বল হয়েযাবে।
ঘূর্ণিঝড় টি টেকনাফ এর নিকটবর্তী অঞ্চল দিয়ে অতিক্রমকালে টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন দ্বীপ এলাকায় ঘন্টায় ১০০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত দমকা হাওয়া বয়েযায় এবং প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।
ঐসকল এলাকায় আরও বৃষ্টিপাত এর সম্ভাবনা আছে।
আল্লাহর রহমত যে ঘূর্ণিঝড় টি বেশি উত্তরে অগ্রসর হতে পারেনি, এটি আরও কিছুটা উত্তরে অগ্রসর হলে কক্সবাজার ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা ছিলো।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোখার জন্য দেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলের দক্ষিণে বৃষ্টিপাত হলেও দেশের অনেক এলাকা বৃষ্টিপাত হীন আছে।
তবে দেশের অনেক এলাকার জন্য একটা সুসংবাদ আছে সেইটা হলো আগামী ১৬ ই মে থেকে ২৪ শে মে এর ভেতরে দেশের অধিকাংশ এলাকায় শক্তিশালী বৃষ্টিবলয় ঝুমুল আসতে যাচ্ছে, যার ফলে দেশের অনেক এলাকায় দফায় দফায় কালবৈশাখী ঝড় সহ প্রচুর বজ্রবৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি হতেপারে।
প্রায় পূর্ণাঙ্গ বৃষ্টি বলয় ঝুমুল আসছে, ১৬ টু ২৪ শে মে, যার কারনে দেশের অধিকাংশ এলাকার পানির চাহিদা পুরন হয়ে যেতেপার ইনশাআল্লাহ।
ঝুমুল এর বিস্তারিত আপডেট আসছে শীগ্রই, আমাদের পেজে নজর রাখুন। ধন্যবাদ : #BWOT
Advertisements